মোট মুনাফা নির্ণয় পদ্ধতি | HSC Accounting 1st Paper

মোট মুনাফা নির্ণয় পদ্ধতি আজকের ক্লাসের আলোচ্য বিষয়। “মোট মুনাফা নির্ণয় পদ্ধতি [ Method of determining gross profit ]” ক্লাসটি এইচএসসি’র ফাইন্যান্স ১ম পত্র (HSC Finance 1st Paper) এর সিলেবাসের অংশ। এইচএসসি’র ফাইন্যান্স ১ম পত্র (HSC Finance 1st Paper) বা একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর ফাইন্যান্স ১ম পত্র (Class 11-12 Finance 1st Paper)” এর “৩য় অধ্যায় (chapter 3)” এ পড়ানো হয়।

 

মোট মুনাফা নির্ণয় পদ্ধতি

মোট মুনাফা অনুপাত (Gross Profit Ratio) কি?

এ অনুপাত দ্বারা বিক্রয়ের সাথে মোট মুনাফার তুলনা করা হয়। মোট মুনাফা বিক্রয়ের কত অংশ এটা একটি গুরুত্বপূর্ন বিষয়। মোট মুনাফা বেশি হলে নীট মুনাফাও বেশি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এ অনুপাত থেকে পন্য মূল্যের উঠা-নামার হার পরিচালন লাভ বা ক্ষতি জানা যায়। এ অনুপাত বের করার জন্য নিন্ম বর্ণিত সূত্র ব্যবহার করা হয়-

মোট মুনাফা অনুপাত = (মোট মুনাফা) / বিক্রয়  x ১০০

এর আদর্শ মান বা Standard ২০% থেকে ৩০%। এ অনুপাত যত বড় হবে মোট মুনাফার হার তত ভাল হবে। উচ্চ অনুপাত উচ্চ মুনাফা অর্জন ক্ষমতা প্রকাশ করে থাকে।

 

মোট মুনাফা নির্ণয়

মোট মুনাফা অনুপাত কেন জানা জরুরি

যখন স্টক মার্কেটে বিনিয়োগের কথা আসে, তখন মনে রাখতে হবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলির মধ্যে একটি হল মোট লাভের অনুপাত। এই অনুপাতটি বিক্রি করা পণ্যের দাম বিয়োগ করার পরে একটি কোম্পানি যে রাজস্ব রাখে তার শতাংশ পরিমাপ করে। অন্য কথায়, এটি আপনাকে বলে যে একটি কোম্পানি বিক্রয়ের প্রতিটি ডলারে কত লাভ করছে।

 

অ্যাকাউন্টিং থিউরি এন্ড প্র্যাকটিস সূচিপত্র
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

বিনিয়োগকারীদের জানার জন্য এই অনুপাতটি এত গুরুত্বপূর্ণ হওয়ার কয়েকটি কারণ রয়েছে। প্রথমত, এটি আপনাকে একটি ধারণা দিতে পারে যে একটি কোম্পানি কতটা দক্ষতার সাথে পরিচালিত হয়। যদি একটি কোম্পানির উচ্চ মুনাফা মার্জিন থাকে, তার মানে তারা তাদের খরচ কম রাখার জন্য একটি ভাল কাজ করছে।

দ্বিতীয়ত, এটি আপনাকে একটি ধারণা দিতে পারে যে ত্রুটির জন্য কতটা জায়গা আছে। যদি একটি কোম্পানির কম গ্রস লাভ মার্জিন থাকে, তাহলে অর্থ হারানোর আগে তাদের ত্রুটির জন্য খুব বেশি জায়গা নেই।

 

মোট মুনাফা নির্ণয় পদ্ধতি

 

মোট মুনাফা নির্ণয় পদ্ধতি নিয়ে বিস্তারিত ঃ

 

Read More:

Leave a Comment